ডেস্ক :
ক্যারিয়ার সেরা ব্যাটিংয়ে দলকে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে রেকর্ড গড়া সংগ্রহ এনে দিলেন তামিম ইকবাল। লোয়ার অর্ডার ব্যাটসম্যানদের দৃঢ়তায় সেই রানকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছিল জিম্বাবুয়ে। তবে শেষ বলে ছক্কার সমীকরণ মেলাতে না পেরে হেরে গেছে তারা। রুদ্ধশ্বাস উত্তেজনার ম্যাচে ৪ রানে জিতে সিরিজ নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ।
টিরিপানোর বীরত্বেও পারল না জিম্বাবুয়ে
শেষ ৪ বলে প্রয়োজন ১৮। টানা দুই ছক্কা মেরে ম্যাচ জিম্বাবুয়ের দিকে নিয়ে এসেছিলেন ডনাল্ড টিরিপানো। তবে ২ বলে ছয় রানের সমীকরণ মেলাতে পারেননি তিনি। দুটি দারুণ ডেলিভারিতে দলকে জয়ের বন্দরে নিয়ে যান আল আমিন হোসেন।
৩২২ রান তাড়ায় জিম্বাবুয়ে ৮ উইকেটে করেছে ৩১৮ রান। ২৮ বলে পাঁচ ছক্কা ও দুই চারে ৫৫ রানে অপরাজিত ছিলেন টিরিপানো। ৪ রানের জয়ে ৩ ম্যাচের সিরিজে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেছে বাংলাদেশ।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
বাংলাদেশ: ৫০ ওভারে ৩২২/৮ (তামিম ১৫৮, লিটন ৯, শান্ত ৬, মুশফিক ৫৫, মাহমুদউল্লাহ ৪১, মিঠুন ৩২*, মিরাজ ৫, মাশরাফি ১, তাইজুল ০, শফিউল ৫*; মুম্বা ১০-০-৬৪-২, টিশুমা ৫-০-৩৫-১, টিরিপানো ৮-০-৫৫-২, মাধেভেরে ৭-০-৩৮-১, রাজা ১০-০-৫৯-০, উইলিয়ামস ৭-০-৩৫-০, মাটুমবোদজি ৩-০-৩৪-০)
জিম্বাবুয়ে: ৫০ ওভারে ৩১৮/৮ (কামুনহুকামউই ৫১, চাকাভা ২, টেইলর ১১, উইলিয়ামস ১৪, মাধেভেরে ৫২, রাজা ৬৬, মুতুমবামি ১৯, মাটুমবোদজি ৩৪, টিরিপানো ৫৫*, মুম্বা ০*; মাশরাফি ১০-০-৫২-১, শফিউল ৯-০-৭৬-১, মিরাজ ৭-০-২৫-১, আল আমিন ১০-০-৮৫-১, তাইজুল ১০-০-৫২-৩, মাহমুদউল্লাহ ৪-০-২২-০)
অবশেষে আল আমিনের উইকেট
ম্যাচের শেষ ওভারে উইকেট পেলেন আল আমিন হোসেন। টিনোটেন্ডা মাটুমবোদজিকে ফিরিয়ে ভাঙলেন ৮০ রানের জুটি। জয়ের জন্য শেষ ৪ বলে ১৮ রান চাই জিম্বাবুয়ের।
ঝড় তুলে টিরিপানো-মাটুমবোদজি জুটির পঞ্চাশ
বাংলাদেশের বোলারদের ওপর চড়াও হয়েছেন ডনাল্ড টিরিপানো ও রিচমন্ড মাটুমবোদজি। দুই জনের জুটিতে মাত্র ২৮ বলে এসেছে পঞ্চাশ। দুই জনের বিস্ফোরক ব্যাটিংয়ে ম্যাচে ফিরেছে জিম্বাবুয়ে।
৪৭ ওভারে জিম্বাবুয়ের স্কোর ২৮২/৭। টিরিপানো ৩৬ ও মাটুমবোদজি ১৮ রানে ব্যাট করছেন। জয়ের জন্য শেষ ৩ ওভারে ৪১ রান চাই তাদের।
রাজাকে থামালেন মাশরাফি
৮ ওভারের প্রথম স্পেলের পর আক্রমণে ফিরে সিকান্দার রাজার তোপের মুখে পড়েছিলেন মাশরাফি বিন মুর্তজা। তবে শেষ হাসি হাসলেন বাংলাদেশ অধিনায়কই। থামালেন রাজাকে।
মাশরাফিকে ছক্কায় ওড়াতে চেয়েছিলেন রাজা। ঠিক মতো খেলতে পারেননি। থার্ড ম্যানে ক্যাচ মুঠোয় জমান মাহমুদউল্লাহ।
৫৭ বলে পাঁচ চার ও দুই ছক্কায় ৬৬ রান করেন রাজা। ৪২ ওভারে জিম্বাবুয়ের স্কোর ২২৫/৭। ক্রিজে টিনোটেন্ডা মাটুমবোদজির সঙ্গী ডনাল্ড টিরিপানো।
তাইজুলের তৃতীয় শিকার মুতুমবামি
সবে গড়ে উঠছিল একটা জুটি। শুরুতেই থামিয়ে দিলেন তাইজুল ইসলাম। রিচমন্ড মুতুমবামিকে এলবিডব্লিউ করে পেলেন নিজের তৃতীয় উইকেট।
ফুল লেংথ বল ব্যাটে খেলতে পারেননি জিম্বাবুয়ের কিপার-ব্যাটসম্যান। এলবিডব্লিউ হওয়ার পর রিভিউ নেন। বল ট্র্যাকিংয়ে দেখা যায় লেগ স্টাম্পের বাইরের দিকে লাগতো বল। রিভিউ টিকে যায় তবে ফিরে যেতে হয় ব্যাটসম্যানকে। ভাঙে ৩০ রানের জুটি।
৪১ ওভারে জিম্বাবুয়ের স্কোর ২১৩/৬। ক্রিজে সিকান্দার রাজার সঙ্গী টিনোটেন্ডা মাটুমবোদজি।
রাজার ফিফটি
শুরু থেকে আস্থার সঙ্গে খেলা সিকান্দার রাজা পেলেন ফিফটির স্বাদ। ৪৮ বলে তিন চার ও দুই ছক্কায় অফ স্পিনিং অলরাউন্ডার ছুঁয়েছেন পঞ্চাশ। একই সঙ্গে দুইশ রানে গেছে জিম্বাবুয়ের সংগ্রহ।
৪০ ওভারে জিম্বাবুয়ের স্কোর ২০৮/৫। রাজা ৫১ ও রিচমন্ড মুতুমবামি ১৭ রানে ব্যাট করছেন। জয়ের জন্য শেষ ১০ ওভারে ১১৫ রান চাই তাদের।
ফিরেই জুটি ভাঙলেন তাইজুল
বল হাতে পেয়ে নিজের প্রথম ওভারে পেয়েছিলেন উইকেট। আক্রমণে ফিরে আবার পেলেন একটি। ওয়েসলি মাধেভেরেকে ফিরিয়ে ভাঙলেন দ্রুত এগোনো ৮১ রানের জুটি।
অফ স্টাম্পের বাইরে পড়ে একটু ভেতরে ঢোকা বল ব্যাটে খেলতে পারেননি মাধেভেরে। ফিরেন এলবডিব্লিউ হয়ে। ৫৭ বলে খেলা তার ৫২ রানের ইনিংস গড়া পাঁচ চারে।
৩৭ ওভারে জিম্বাবুয়ের স্কোর ১৮৪/৫। ক্রিজে সিকান্দার রাজার সঙ্গী রিচমন্ড মুতুমবামি।
আল আমিনের বলে আবার মাধেভেরের জীবন
দ্বিতীয় স্পেলে ফিরে উইকেট পেতে পারতেন আল আমিন হোসেন। তার বলে ক্যাচ দিয়ে আবারও বেঁচে গেলেন ওয়েসলি মাধেভেরে।
সুইপার কাভারে ডাইভ দিয়ে বলে হাত ছোঁয়ালেও মুঠোয় জমাতে পারেননি শফিউল। ৯ রানে আল আমিনের বলে স্লিপে ক্যাচ দিয়ে জীবন পেয়েছিলেন মাধেভেরে এবার বাঁচলেন ৪৮ রানে।
পরের বলে বাউন্ডারিতে পেলেন ক্যারিয়ারের প্রথম ফিফটি, সেটি কেবল নিজের দ্বিতীয় ম্যাচে।
৩৬ ওভারে জিম্বাবুয়ের স্কোর ১৮২/৪। মাধেভেরে ৫২ ও সিকান্দার রাজা ৪২ রানে ব্যাট করছেন। জয়ের জন্য শেষ ১৪ ওভারে ১৪১ রান চাই তাদের।
মাধেভেরে-রাজার জুটিতে পঞ্চাশ
দ্রুত রান তোলার চেষ্টা করছেন ওয়েসলি মাধেভেরে ও সিকান্দার রাজা। ৫১ বলে পঞ্চাশ স্পর্শ করেছে পঞ্চম উইকেট জুটির রান। ম্যাচে এটাই জিম্বাবুয়ের প্রথম অর্ধশত রানের জুটি।
৩৩ ওভারে জিম্বাবুয়ের স্কোর ১৫৬/৪। জয়ের জন্য শেষ ১৭ ওভারে ১৬৭ রান চাই তাদের। মাধেভেরে ৩৯ ও রাজা ৩১ রানে ব্যাট করছেন।
এসেই তাইজুলের আঘাত
এসেই জিম্বাবুয়ের প্রতিরোধ ভাঙলেন তাইজুল ইসলাম। বোল্ড করে ফেরালেন টিনাশে কামুনহুকামউইকে।
বাঁহাতি স্পিনারকে সুইপ করতে চেয়েছিলেন জিম্বাবুয়ের ওপেনার। ব্যাটে খেলতে পারেননি, বল আঘাত হানে স্টাম্পে। ভাঙে ৩৫ রানের জুটি।
কামুনহুকামউই ৭০ বলে পাঁচ চার ও দুই ছক্কায় ফিরেন ৫১ রান করে। ২৪ ওভারে জিম্বাবুয়ের স্কোর ১০৩/৪। ক্রিজে ওয়েসলি মাধেভেরের সঙ্গী সিকান্দার রাজা।
কামুনহুকামউইর ফিফটি
অন্য প্রান্তে নিয়মিত উইকেট পড়ছে। তবে এক প্রান্ত আগলে রেখে দলকে টানছেন টিনাশে কামুনহুকামউই। তরুণ ওপেনার পেয়েছেন তার প্রথম ফিফটি।
৬৪ বলে পঞ্চাশ ছোঁয়ার পথে পাঁচটি চার ও দুটি ছক্কা মেরেছেন এই ডানহাতি।
২২ ওভারে জিম্বাবুয়ের স্কোর ৯৯/৩। কামুনহুকামউই ৫০ ও ওয়েসলি মাধেভেরে ১৫ রানে ব্যাট করছেন।
জীবন পেলেন মাধেভেরে
পাঁচ বছর পর ওয়ানডেতে ফেরা আল আমিন হোসেন নিজের দ্বিতীয় ওভারে পেতে পারতেন উইকেট। স্লিপে তার বলে নাজমুল হোসেন শান্ত ছেড়েছেন ওয়েসলি মাধেভেরের ক্যাচ।
এই ওভারের প্রথম বলে ব্যাটের কানায় লেগে স্লিপ দিয়ে বাউন্ডারি পান মাধেভেরে। তিন বল পর আবার একই জায়গা দিয়ে পান আরেকটি। পরের বলে স্লিপে ছিলেন শান্ত। ক্যাচও এসেছিল কিন্তু মুঠোয় জমাতে পারেননি তিনি।
৯ রানে জীবন পেলেন মাধেভেরে। ১৯ ওভারে জিম্বাবুয়ের স্কোর ৮৭/৩। মাধেভেরে ১০ ও টিনাশে কামুনহুকামউই ৪৭ রানে ব্যাট করছেন।
উইলিয়ামসকে ফেরালেন মিরাজ
অনেকবার বাংলাদেশকে ভোগানো শন উইলিয়ামস এবার বেশিক্ষণ টিকলেন না। বাঁহাতি অলরাউন্ডারকে এলবিডব্লিউ করে ফেরালেন মেহেদী হাসান মিরাজ।
অফ স্পিনারের স্কিড করা শর্ট বল সরে গিয়ে অফে খেলতে চেয়েছিলেন। ব্যাটে খেলার আগে বল স্পর্শ করে প্যাড। জোরালো আবেদনে মিলে আম্পায়ারের সাড়া। তিন চারে উইলিয়ামস ফিরেন ২৪ বলে ১৪ রান করে।
১৬ ওভারে জিম্বাবুয়ের স্কোর ৬৭/৩। ক্রিজে টিনাশে কামুনহুকামউইর সঙ্গী ওয়েসলি মাধেভেরে।
মিরাজের দুর্দান্ত ফিল্ডিংয়ে রান আউট টেইলর
খানিক আগে একবার রান আউট হতে হতে বেঁচে গিয়েছিলেন ব্রেন্ডন টেইলর। তবুও ঝুঁকি নিলেন। এবার আর বাঁচলেন না। মেহেদী হাসান মিরাজের দারুণ ফিল্ডিংয়ে ফিরলেন রান আউট হয়ে।
মিড অনের দিকে খেলেই রানের জন্য ছুটেন টেইলর। শর্ট মিড উইকেট থেকে দৌড়ে গিয়ে ঝাঁপিয়ে বাঁ হাতে বল ঠেকিয়ে ডান হাতের নিখুঁত থ্রোয়ে ফেলে দেন বেলস। ২১ বলে দুই চারে ১১ রান করেন টেইলর।
১০ ওভারে জিম্বাবুয়ের স্কোর ৪৯/২। ক্রিজে টিনাশে কামুনহুকামউইর সঙ্গী শন উইলিয়ামস
প্রথম আঘাত শফিউলের
দ্রুতই সাফল্য পেলেন একাদশে ফেরা শফিউল ইসলাম। ফিরিয়ে দিলেন রেজিস চাকাভাকে।
অ্যাঙ্গেলে ভেতরে ঢোকা বল ফ্লিক করতে চেয়েছিলেন চাকাভা। ঠিক মতো পারেননি। কাভারে সহজ ক্যাচ মুঠোয় জমান লিটন দাস।
৪ ওভারে জিম্বাবুয়ের স্কোর ২১/১। ক্রিজে টিনাশে কামুনহুকামউইর সঙ্গী ব্রেন্ডন টেইলর।
আবার রেকর্ড সংগ্রহ
শেষে যে ঝড় প্রত্যাশিত ছিল দ্রুত কয়েকটি উইকেট হারানোয় সেটা হলো না। তবে তামিম ইকবালের ক্যারিয়ার সেরা ব্যাটিংয়ে জিম্বাবুয়েকে বড় লক্ষ্যই দিয়েছে বাংলাদেশ।
টস জিতে ব্যাট করতে নেমে ৮ উইকেটে করেছে ৩২২ রান। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টানা দুই ম্যাচে নিজেদের সর্বোচ্চ রানের সংগ্রহ গড়ল বাংলাদেশ। আগের ম্যাচে ৬ উইকেটে করেছিল ৩২১ রান।
শেষ বলে বাউন্ডারি হাঁকিয়ে দলকে রেকর্ড সংগ্রহ এনে দেওয়া মোহাম্মদ মিঠুন ১৮ বলে অপরাজিত থাকেন ৩২ রানে।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
বাংলাদেশ: ৫০ ওভারে ৩২২/৮ (তামিম ১৫৮, লিটন ৯, শান্ত ৬, মুশফিক ৫৫, মাহমুদউল্লাহ ৪১, মিঠুন ৩২*, মিরাজ ৫, মাশরাফি ১, তাইজুল ০, শফিউল ৫*; মুম্বা ১০-০-৬৪-২, টিশুমা ৫-০-৩৫-১, টিরিপানো ৮-০-৫৫-২, মাধেভেরে ৭-০-৩৮-১, রাজা ১০-০-৫৯-০, উইলিয়ামস ৭-০-৩৫-০, মাটুমবোদজি ৩-০-৩৪-০)
ছক্কার চেষ্টায় ফিরলেন মাশরাফি-তাইজুল
সময়ের দাবি বড় শট। সেই চেষ্টাতেই ফিরলেন মাশরাফি বিন মুর্তজা ও তাইজুল ইসলাম।
ডনাল্ড টিরিপানোর বলে ডিপ মিডউইকেটে সিকান্দার রাজার হাতে ধরা পড়েন বাংলাদেশ অধিনায়ক। ডিপ ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগে ক্যাচ দেন তাইজুল।
৪৯ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর ৩১৩/৮। ক্রিজে মোহাম্মদ মিঠুনের সঙ্গী শফিউল ইসলাম।
বোল্ড মিরাজ
দ্রুত রান তোলার চেষ্টায় ছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। কার্ল মুম্বার ইয়ার্কারে ফিরেছেন বোল্ড হয়ে। ৬ বলে করেছেন ৫।
৪৮ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর ৩০৯/৬। ক্রিজে মোহাম্মদ মিঠুনের সঙ্গী মাশরাফি বিন মুর্তজা।
বাংলাদেশের তিনশ
টানা দ্বিতীয় ম্যাচে তিনশ ছাড়ানো সংগ্রহ গড়েছে বাংলাদেশ। ৪৭তম ওভারে তিনশ ছোঁয়া দলটির সামনে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে আগের সেরা সংগ্রহ ছাড়িয়ে যাওয়ার হাতছানি। আগের ম্যাচে ৬ উইকেটে করা ৩২১ জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে বাংলাদেশের সেরা।
৪৭ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর ৩০৬। মোহাম্মদ মিঠুন ২২ ও মেহেদী হাসান মিরাজ ৫ রানে ব্যাট করছেন।
আগের সেরা ছাড়িয়ে ফিরলেন তামিম
আগের ওভারের শেষ বলে ছুঁয়েছিলেন দেড়শ। পরের ওভারের প্রথম বলে কার্ল মুম্বাকে ছক্কা হাঁকিয়ে তামিম ইকবাল ছাড়িয়ে গেলেন নিজের আগের সেরা। ২০০৯ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই করেছিলেন ১৫৪। সেটা শুধু তামিম নয়, ওয়ানডেতেই ছিল বাংলাদেশের কোনো ব্যাটসম্যানের সেরা।
ওয়ানডেতে বাংলাদেশের আর কারো দেড়শ নেই। তামিমের পর সর্বোচ্চ শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে মুশফিকুর রহিমের ১৪৪।
ক্রিস গেইলকে পেছনে ফেলে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ডও নিজের করে নিয়েছেন তামিম। এরপর অবশ্য বেশিদূর যেতে পারেননি। মুম্বাকে ছক্কা হাঁকানোর চেষ্টায় ধরা পড়েন সীমানায়।
১৩৬ বলে ২০ চার ও তিন ছক্কায় ১৫৮ রান করেন তামিম।
৪৬ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর ২৯৭/৫। ক্রিজে মোহাম্মদ মিঠুনের সঙ্গী মেহেদী হাসান মিরাজ।
তামিমের দেড়শ
সেঞ্চুরি ছোঁয়ার পর দ্রুত এগোচ্ছেন তামিম ইকবাল। বাঁহাতি এই ওপেনার ক্যারিয়ারে দ্বিতীয়বারের মতো ছুঁয়েছেন দেড়শ। আর কারও নেই একবারও।
১৩২ বলে ২০ চার ও দুই ছক্কায় এসেছে তামিমের ১৫০।
মাহমুদউল্লাহর বিদায়ে ভাঙল জুটি
আগের বলে কঠিন ক্যাচ দিয়েও বেঁচে গেলেন তামিম ইকবাল। তার ক্যাচ ছাড়া ওয়েসলি মাধেভেরে ডিপ স্কয়ার লেগে নিলেন মাহমুদউল্লাহর দুর্দান্ত এক ক্যাচ। ভাঙল ১০৬ রানের জুটি।
অভিষিক্ত চার্লটন টিশুমার বাউন্সারে হুক করেছিলেন মাহমুদউল্লাহ। সীমায় দারুণ ক্যাচ নেন মাধেভেরে। ওয়ানডেতে এটাই টিশুমার প্রথম উইকেট।
৪৩ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর ২৬৩/৪। তামিম ১৪৫ ও মোহাম্মদ মিঠুন ১ রানে ব্যাট করছেন।
তামিম-মাহমুদউল্লাহর শতরানের জুটি
ভালো শুরুর পর হঠাৎ মন্থর হয়ে পড়েছিল জুটি। ৭১ বলে ছুঁয়েছিল ফিফটি। পরের পঞ্চাশ এসেছে কেবল ২৬ বলে। তামিম ইকবালের খুনে ব্যাটিংয়ে ৯৭ বলে একশ ছুঁয়েছে মাহমুদউল্লাহর সঙ্গে তার রান।
৪২ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর ২৫৫/৩। তামিম ১৩৯ ও মাহমুদউল্লাহ ৪০ রানে ব্যাট করছেন।
মাটুমবোদজির ওপর চড়াও তামিম
থমকে যাওয়া রানের চাকায় গতি আনলেন তামিম ইকবাল। যেন ঝড় বয়ে গেল টিনোটেন্ডা মাটুমবোদজির ওপর দিয়ে। লেগ স্পিনারের ওভার থেকে এলো ২৪ রান।
প্রথম চার বলে তিন চার ও এক ছক্কায় তামিম নেন ১৮। পরের বলটি ছিল ওয়াইড, ব্যাটসম্যানরা প্রান্ত বদল করেন। পরের বলে চার মারেন মাহমুদউল্লাহ। পরের বলটি খেলেন ডট।
৪০ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর ২৩৯/৩। তামিম ১২৬ ও মাহমুদউল্লাহ ৩৭ রানে ব্যাট করছেন।
তামিম-মাহমুদউল্লাহ জুটিতে পঞ্চাশ
সাবধানী ব্যাটিংয়ে অর্ধশত রানের জুটি গড়েছেন তামিম ইকবাল ও মাহমুদউল্লাহ। চতুর্থ উইকেটে তাদের পঞ্চাশ এসেছে ৭১ বলে। তামিম প্রায় বলে-বলে রান করেছেন, মাহমুদউল্লাহর স্ট্রাইক রেট ৬০ এর আশেপাশে।
৩৮ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর ২০৫/৩। তামিম ১০৩ ও মাহমুদউল্লাহ ২৮ রানে ব্যাট করছেন।
২৩ ইনিংস পর তামিমের সেঞ্চুরি
সেই ২০১৮ সালের জুলাইয়ে পেয়েছিলেন তিন অঙ্কের দেখা। এরপর যেন সেঞ্চুরির সঙ্গে আড়ি ছিল তামিম ইকবালের। অবশেষে খরা কাটল। ২৩ ইনিংস পর ওয়ানডেতে দ্বাদশ সেঞ্চুরির দেখা পেলেন বাঁহাতি এই ওপেনার।
১০৬ বলে তিন অঙ্কে পৌঁছেছেন তামিম। ৪২ বলে ১০ চারে ছুঁয়েছিলেন ফিফটি। পরের পঞ্চাশ এসেছে ৬৪ বলে। এই সময়ে মেরেছেন আরও চারটি বাউন্ডারি।
তামিমের সেঞ্চুরির সঙ্গে দুইশ ছুঁয়েছে বাংলাদেশের স্কোর। মঞ্চ প্রস্তুতি, এখন রানের গতি বাড়ানোর সময়।
৩৭ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর ২০০/৩। তামিম ১০১ ও মাহমুদউল্লাহ ২৫ রানে ব্যাট করছেন।
৫ ওভারে কেবল ১১!
হুট করে কমে গেছে রানের গতি। রানের জন্য সংগ্রাম করছেন দুই ব্যাটসম্যান। সেঞ্চুরির সামনে থাকা তামিম যতটা মন্থর তার চেয়ে অনেক বেশি সাবধানী মাহমুদউল্লাহ। ৩১ থেকে ৩৫ এই ৫ ওভারে বাংলাদেশ তুলতে পেরেছে কেবল ১১ রান।
৩৫ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর ১৯০/৩। তামিম ৯৭ ও মাহমুদউল্লাহ ১৯ রানে ব্যাট করছেন।
তামিমের ৭ হাজার
মাইলফলক থেকে ৮৪ রানে পিছিয়ে থেকে ম্যাচ শুরু করেছিলেন তামিম ইকবাল। ২৭তম ওভারে ডনাল্ড টিরিপানোকে আপার কাট করে বাউন্ডারি মেরে পৌঁছালেন ৭ হাজার রানের মাইলফলকে।
বাংলাদেশের হয়ে দ্রুততম ৩, ৫ ও ৬ হাজার রানের মাইলফলকে পৌঁছানো বাঁহাতি ওপেনার দেশের প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে গেলেন ৭ হাজারে।
২৭ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর ১৬০/৩। তামিম ৮৫ ও মাহমুদউল্লাহ ১ রানে ব্যাট করছেন।
ফিফটি করে আউট মুশফিক
দুই অফ স্পিনার এনে তামিম ইকবালকে থামানোর পরিকল্পনা করেছিল জিম্বাবুয়ে। মুশফিকুর রহিমের জন্য কার্যকর হয়নি এই কৌশল। সুইপ, রিভার্স সুইপ, স্কুপ খেলে সফরকারী স্পিনারদের এলোমেলো করে দিয়েছেন মুশফিক।
প্রথম ১৬ বলে ৮ রান করা অভিজ্ঞ এই মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যান ৪৭ বলে পৌঁছেছেন পঞ্চাশে। ওয়ানডেতে এটি তার ৩৮তম ফিফটি, জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে অষ্টম।
পঞ্চাশ ছোঁয়ার পর অবশ্য বেশিদূর যেতে পারেননি। ওয়েসলি মাধেভেরেকে ওড়ানোর চেষ্টায় ধরা পড়েছেন সীমানায়। ভেঙেছে ৮৭ রানের জুটি।
২৬ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর ১৫৩/৩। ৮০ রান নিয়ে ব্যাট করা তামিমের সঙ্গে ক্রিজে যোগ দিয়েছেন মাহমুদউল্লাহ।
তামিম-মুশফিক জুটিতে পঞ্চাশ
তৃতীয় উইকেটে এসে ম্যাচে নিজেদের প্রথম পঞ্চাশ রানের জুটি পেয়েছে বাংলাদেশ। তামিম ইকবাল ও মুশফিকুর রহিমের জুটি ফিফটি ছুঁয়েছে ৬১ বলে। জুটিতে অগ্রণী মুশফিক। তাকে সঙ্গ দিয়ে যাচ্ছেন তামিম।
২১ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর ১২০/২। তামিম ৬৮ বলে ৬৮ ও মুশফিক ৩৪ বলে ৩৬ রানে ব্যাট করছেন।
বাংলাদেশের একশ
দ্রুত ২ উইকেট হারিয়ে একটু কমেছে রানের গতি। জুটি গড়ার চেষ্টা করছেন তামিম ইকবাল ও মুশফিকুর রহিম। তাদের ব্যাটে তিন অঙ্ক ছুঁয়েছে বাংলাদেশের স্কোর।
দুই অফ স্পিনার আক্রমণে আসার পর একটু শান্ত হয়েছেন তামিম। শুরুতে একটু সময় নেওয়া মুশফিক বাড়াচ্ছেন রানের গতি।
১৯ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর ১০২/২। তামিম ৬৬ ও মুশফিক ২০ রানে ব্যাট করছেন।
তামিমের ফিফটি
শুরু থেকে আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ে ৪২ বলে পঞ্চাশ স্পর্শ করলেন তামিম ইকবাল। ওয়ানডেতে এটি তার ৪৮ তম ফিফটি, জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দশম।
শুরুতে বাড়তি বাউন্স একটু ভুগিয়েছে তামিমকে। সব শটে যে খুব নিয়ন্ত্রণ ছিল, এমন নয়। তবে এদিন শুরু থেকে রানের গতি বাড়ানোর দিকে মনোযোগী এই বাঁহাতি ওপেনার। পঞ্চাশ ছোঁয়ার পথে মেরেছেন ১০ চার।
১১ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর ৬৬/২। ক্রিজে তামিমের সঙ্গী মুশফিকুর রহিম।
শান্তও রান আউট
লিটন দাসের পর রান আউট হয়ে ফিরলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। ওয়েসলি মাধেভেরের বল শর্ট ফাইন লেগে খেলেন বাঁহাতি এই ব্যাটসম্যান। রানের জন্য তার তেমন ইচ্ছে ছিল না। তবে ছুটেন তামিম ইকবাল। রান নেওয়া সম্ভব ছিল, ফিরে যান শান্ত। ১০ বলে এক চারে করেন ৬।
তামিম ঝড়ে পাওয়ার প্লেতে ৬৫/১
মন্থর ব্যাটিংয়ের জন্য সমালোচনার মুখে থাকা তামিম ইকবালের বিস্ফোরক ব্যাটিংয়ে পাওয়ার প্লেতে দ্রুত এগিয়েছে বাংলাদেশ।
১০ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর ৬৫/১। তামিম ৩৮ বলে ১০ চারে খেলছেন ৪৯ রানে। নাজমুল হোসের শান্ত ৮ বলে করেছেন ৬। রান আউট হয়ে ফিরে গেছেন প্রথম ম্যাচের সেঞ্চুরিয়ান লিটন দাস।
আগের ম্যাচে পাওয়ার প্লেতে ৩১ বলে ১৫ রান করেছিলেন তামিম। বাউন্ডারি ছিল কেবল একটি। দ্বিতীয় ওয়ানডেতে পাওয়ার প্লেতে হাঁকিয়েছেন ১০টি!
দুর্ভাগ্যজনক রান আউট লিটন
আগের ম্যাচের সেঞ্চুরিয়ান লিটন দাস এবার দুই অঙ্কে যেতে পারলেন না। দুর্ভাগ্যজনক রান আউট হয়ে ফিরলেন তরুণ এই ওপেনার।
তামিম ইকবালের ড্রাইভ ঠিক মতো ফেরাতে পারেননি কার্ল মুম্বা। বোলারের হাতে লেগে বল আঘাত হানে স্টাম্পে। বেশ কিছুটা এগিয়ে থাকা লিটন চেষ্টা করলেও সময় মতো ফিরতে পারেননি। ভাঙে ৩৮ রানের উদ্বোধনী জুটি।
দুই চারে ১৪ বলে ৯ রান করেন লিটন। ৭ ওভারে বাংলাদেশের স্কোর ৩৯/১। ক্রিজে তামিমের সঙ্গী নাজমুল হোসেন শান্ত।
সাকিবকে ছাড়িয়ে তামিম
৪ ওভারে বাংলাদেশ ১৯/০। প্রথম ওভারে লিটন দাসের ব্যাট থেকে এসেছিল বাউন্ডারি। তামিমের ব্যাট থেকে এসেছে তিনটি। তামিম ১৪ ও লিটন ৪ রানে খেলছেন।
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে বাংলাদেশের হয়ে ওয়ানডেতে সবচেয়ে বেশি রান এখন তামিম ইকবালের। নিষেধাজ্ঞার জন্য আপাতত খেলার বাইরে থাকা সাকিব আল হাসানকে ছাড়িয়ে গেলেন তিনি।
সাকিব ৪২ ইনিংসে করেছেন ১ হাজার ৪০৪। তামিম ৪০ ইনিংসে ছাড়ালেন এই অলরাউন্ডারকে। বাঁহাতি ম্যাচ শুরু করেন ১ হাজার ৩৯৮ রান নিয়ে। মুশফিকের রান ৪৩ ইনিংসে ১ হাজার ৩০৫।
জিম্বাবুয়ে দলে উইলিয়ামস-টিশুমা, নেই চামু চিবাবা
টসের সময়ই আভাস মিলেছিল। টসে আসেননি চামু চিবাবা। চোটের জন্য ছিটকে যাওয়া নিয়মিত অধিনায়কের জায়গায় দলকে নেতৃত্ব দেবেন একাদশে ফেরা শন উইলিয়ামস। বাদ পড়েছেন ক্রিস এমপোফু। অভিষেক হচ্ছে আরেক পেসার চার্লটন টিশুমার।
অসুস্থতার জন্য এই ম্যাচেও নেই ক্রেইগ আরভিন।
জিম্বাবুয়ে: শন উইলিয়ামস (অধিনায়ক), টিনাশে কামুনহুকামউই, ব্রেন্ডন টেইলর, সিকান্দার রাজা, ওয়েসলি মাধেভেরে, রেজিস চাকাভা, রিচমন্ড মুতুমবামি, টিনোটেন্ডা মাটুমবোদজি, ডনাল্ড টিরিপানো, কার্ল মুম্বা, চার্লটন টিশুমা।
সাইফ-মুস্তাফিজ নেই, ফিরলেন শফিউল-আল আমিন
আগের ম্যাচে জিম্বাবুয়েকে উড়িয়ে দেওয়া দলে দুটি পরিবর্তন এনেছে বাংলাদেশ। একাদশে নেই পেস বোলিং অলরাউন্ডার মোহাম্মদ সাইফ উদ্দিন ও বাঁহাতি পেসার মুস্তাফিজুর রহমান। দলে ফিরেছেন শফিউল ইসলাম ও আল আমিন হোসেন।
গত বছর জুলাইয়ে শ্রীলঙ্কায় সবশেষ খেলেছিলেন শফিউল। আল আমিন ২০১৫ সালে সবশেষ খেলেছিলেন জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই। বিশ্রাম দেওয়া হয়েছে সাইফ ও মুস্তাফিজকে।
বাংলাদেশ: তামিম ইকবাল, লিটন দাস, নাজমুল হোসেন শান্ত, মুশফিকুর রহিম, মোহাম্মদ মিঠুন, মাহমুদউল্লাহ, শফিউল ইসলাম, মেহেদী হাসান মিরাজ, মাশরাফি বিন মুর্তজা (অধিনায়ক), তাইজুল ইসলাম, আল আমিন হোসেন।
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টসের শুরুতেই চমক। চামু চিবাবার জায়গায় এলেন শন উইলিয়ামস। অবশ্য জিম্বাবুয়ের ভাগ্যে কোনো পরিবর্তন এলো না। টস জিতলেন মাশরাফি বিন মুর্তজা। নিলেন ব্যাটিং।
সিরিজ জয়ের ক্ষুধা বাংলাদেশের
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে রেকর্ড সংগ্রহ গড়ে নিজেদের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় জয় পাওয়া বাংলাদেশের সামনে সিরিজ নিশ্চিত করার হাতছানি। দ্বিতীয় ওয়ানডেতে জিতে সফরকারীদের বিপক্ষে টানা চতুর্থ ও সব মিলিয়ে একাদশ সিরিজ নিশ্চিত করতে চায় মাশরাফি বিন মুর্তজার দল।
সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে খেলা শুরু হবে বেলা একটায়।
দুই দলের সবশেষ ১৪ ম্যাচ জিতেছে বাংলাদেশ। দেশের মাটিতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে হেরেছে সেই ২০১০ সালে। প্রতিপক্ষের মান নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। সিরিজের পারফরম্যান্সের মূল্য নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। জিতলে প্রশংসা নাও জুটতে পারে হারলে হবে তীব্র সমালোচনা। এসব নিয়ে না ভেবে ব্যাটিং কোচ নিল ম্যাকেঞ্জি স্বাগতিকদের দিয়েছেন জেতার জন্য ক্ষুধার্ত থাকার তাগিদ।
হবে মুশফিকের ‘সেঞ্চুরি’?
বাংলাদেশের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে ওয়ানডেতে একশ জয়ের মাইলফলক স্পর্শের হাতছানি মুশফিকুর রহিমের সামনে। দ্বিতীয় ওয়ানডে জিতেই গড়তে পারেন কীর্তি। এর আগে অবশ্য বড় প্রশ্ন, একাদশে থাকবেন তো মুশফিক?
এই প্রশ্নটা উঠছে কারণ, পাকিস্তান সফরে যেতে রাজি না হলে মুশফিককে দ্বিতীয় ওয়ানডের একাদশ থেকে বাদ দেওয়ার কথা বলেছেন বিসিবি প্রধান। অবশ্য কোচ রাসেল ডমিঙ্গো বোর্ড সভাপতির ভাবনার সঙ্গে একমত নন।
Comment here