টেকনাফ

গর্ভের সন্তান হত্যার বিচার শীর্ষক সংবাদের প্রতিবাদ ও ব্যাখা

গত ৪জানুয়ারী অনলাইন সংবাদ মাধ্যম টেকনাফ ভিশন ডটকমে প্রকাশিত“গর্ভের সন্তান নষ্টের বিচার চান রোহিঙ্গা শরণার্থী হাসিনা”শীর্ষক সংবাদটি আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। যা চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী এবং সোর্স পরিচয়ী সংঘবদ্ধ অপরাধী চক্র ভিন্নও ভিত্তিহীন একটি বিষয় নিয়ে পারিবারিক শত্রæতা হাসিলের জন্য ভিন্নখাতে প্রবাহিত করার অপচেষ্টা ছাড়া কিছুই নই। প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে উক্ত হাসিনা বেগম একজন রেজিষ্টার্ড শরণার্থী হওয়ায় তার প্রসব বেদনা শুরু হলে সরকার পরিচালিত হাসপাতালে ডেলিভারীর জন্য ভর্তি হয়। সেখানে মৃত বাচ্চার জন্ম হয় কিন্তু জল পুরোপুরি বের না হওয়ায় কক্সবাজার রেফার করে। সেখানে চিকিৎসার পর উক্ত হাসিনা ক্যাম্পে ফিরে আসে। সংবাদে উল্লেখিত এই জাতীয় ঘটনা ঘটলে নিশ্চয়ই চিকিৎসকেরা সার্টিফিকেট দেবেন।কিন্তু পূর্ব শত্রæতার কারণে হাসিনার স্বামী হোছন,হাশিম ও জনৈক রাসেলসহ মিলে আব্দুর রশিদের পুত্র ডা: হাসান তাদের বন্ধু হওয়ার কারণে তাকে ধরে না দিয়ে স্থানীয় মসজিদ কমিটির সভাপতি ও স্কুল কমিটির সদস্য সোলতান আহমদের পুত্র হাসানকে আইন-শৃংখলা বাহিনীর পরিচয়ে ধরে নিয়ে যায়। যে এখনো নিখোঁজ রয়েছে।এই ঘটনায় হাসিনার স্বামীকে প্রতিপক্ষরা কিছু করবে সন্দেহে গর্ভের সন্তান নষ্টের অভিযোগ আনছে। কিন্তু বিষয়টি ক্যাম্প প্রশাসনসহ সবার নজরে পর্যবেক্ষণাধীন রয়েছে।এই সুযোগে উক্ত মামলাবাজ মহিলা ও তার স্বামী হোছন মিলে কুচক্রী মহলের ইন্দনে সাংবাদিক ভাইদের মিথ্যা তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করছে। উক্ত মামলাবাজ ও মাদক ব্যবসায়ী হাসিনার স্বামী হোছন ২০০৪সালের নয়াপাড়া শরণার্থী ক্যাম্পের এইচ বøকের (হোছন মাঝি) হত্যা মামলার আসামী। এছাড়া সে বিভিন্ন সংস্থার সোর্স পরিচয়ে এই হাসিনাকে ব্যবহার করে পুরো ক্যাম্পের আইন-শৃংখলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটিয়ে আসছে। এই ব্যাপারে স্থানীয় বøক চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম কোন ধরনের বক্তব্য দেয়নি। সুতরাং সাংবাদিক ভাইদের বিভ্রান্ত করে নিরীহ মানুষকে দোষী করে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়ে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কাউকে বিভ্রান্ত না হওয়ার আহবান জানাচ্ছি।
প্রতিবাদকারী :
পরিবারের পক্ষে ছৈয়দ আহমদ,পিতা-সোলতান আহমদ,
এইচ বøক,নয়াপাড়া শরণার্থী ক্যাম্প।

Comment here