টেকনাফ

টেকনাফে টাকা নিয়ে ভোটার অর্ন্তভূক্তি শীর্ষক সাজানো ষড়যন্ত্রের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ

গত ১আগষ্ট দৈনিক ইত্তেফাক ও দৈনিক কক্সবাজার এবং ৪আগষ্ট দৈনিক রূপসীগ্রাম পত্রিকাসহ বিভিন্ন অনলাইনে প্রকাশিত সংবাদ সমুহ আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। যা চলমান ভোটার হাল-নাগাদে ভোটার ইচ্ছুক নারী-পুরুষের নিকট হতে সুবিধাভোগী বিশেষমহল সুবিধা আদায়ে ব্যর্থ হয়ে একজন শিক্ষক ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সুনাম ক্ষুন্ন করার জন্য এই জাতীয় অপপ্রচারের আশ্রয় নিয়েছে। প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে,রঙ্গিখালী এলাকায় স্থানীয় প্রাইমারী স্কুলের শিক্ষক নুরুল আলম আজাদকে ভোটার হালনাগাদের দায়িত্ব দেওয়া হয়। কিন্তু স্থানীয় ভিলেজ পলিটিক্সের কারণে বিশেষমহল তাকে অপসারণ করেন। উক্ত স্থানে আমাকে দায়িত্ব দেওয়া হলে আমি বাড়ি বাড়ি গিয়ে দুইদিন যাবত ভোটার হালনাগাদ কার্যক্রম চালানোর সময় স্থানীয় মৃত অছিয়র রহমানের পুত্র হাসান আলী পিন্টু ৭/৮টি ফরম সনাক্ত করার সুযোগে প্রভাব খাঁটিয়ে আরো তার ঘনিষ্টজনদের ভোটার করার জন্য ৭টি ফরম দাবী করে। উক্ত ফরমের বিপরীতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দিতে ব্যর্থ হলে আমি ফরম পূরণ করিনি। এতে সে ক্ষুদ্ধ হয়ে গালমন্দ করে। এরই জেরধরে স্থানীয় কুচক্রী মহলের সাথে যোগসাজশ করে দেখে নেওয়ার হুমকি দেয়। রঙ্গিখালী একটি বির্তকিত ও সংঘাতময় এলাকা হওয়ায় বিষয়টি আমি সুপার ভাইজারকে অবহিত করি। পরদিন প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আনায় রঙ্গিখালীর ছৈয়দ আহমদের স্ত্রী মাহমুদা,আবুল হাশিমের পুত্র আজিমকে ভোটার করা হয়। কিন্তু জন্মনিবন্ধন অনলাইন না থাকায় রশিদা ও মিনারাকে পরদিন এসে করে দেওয়ার জন্য আশ্বাস দিই এবং মৃত মকতুল হোছনের পুত্র জাফর আলম বিদেশ ফেরত ও বয়স বেশী হওয়ায় অফিসের সাথে যোগাযোগ করতে বলি। এতেই উক্ত চক্রটি বিভিন্ন অপতৎপরতার পাশাপাশি সংবাদ মাধ্যমে অপপ্রচার চালিয়ে পারিবারিক ও সামাজিকভাবে হেয়পন্ন করার অপচেষ্টা চালিয়েছে। এতে আমি ও আমার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সুনাম ক্ষুন্ন হয়েছে। আমি উক্ত সাজানো ষড়যন্ত্র এবং ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিক সুনাম ক্ষুন্নকারী সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
প্রতিবাদকারী:
দেলোয়ার হোসাইন
সহকারী শিক্ষক
লেদা নিম্ম মাধ্যমিক বিদ্যালয়
হ্নীলা,টেকনাফ।

Comment here