টেকনাফ

টেকনাফে হাবির ছড়ায় ইয়াবা জব্দের ঘটনায় নিরীহ লোকদের মিথ্যা মামলায় জড়ানোয় সংবাদ সম্মেলন

Copy-of-Teknaf-pic.jpg

মোঃ আশেক উল্লাহ ফারুকী, টেকনাফ :
টেকনাফে সম্প্রতি হাবিরছড়া সাগর সৈকত থেকে আড়াই লাখ ইয়াবা জব্দ মামলায় জড়িত করার প্রতিবাদে ২৬ শে মে স্থানীয় একটি আবাসিক হোটেলে সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করেন মামলায় জড়িত মোঃ শাকের এর পিতা- হাজী বশির আহমদ ও কালা মিয়া। সংবাদ সম্মেলনে তারা লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন।

এতে তারা বলেন, আমারা নি¤œ স্বাক্ষরকারীগণ টেকনাফ সদর ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের হাবির ছড়ার হাজী বশির আহমদ ও হাজী কালা মিয়া স্থায়ী অধিবাসী হই।

আমাদের দুই পুত্র মোঃ শাকের ও আবদুল মতলব ব্যবসায়ী ও শ্রমজীবি ব্যক্তি হয়।

গত ২৩শে মে (বুধবার) দিবাগত রাত্রে টেকনাফ থানার পুলিশ হাবিরছড়া সৈকত এলাকায় অভিযান চালিয়ে আড়াই লাখ ইয়াবা জব্দ করে এবং সেই সাথে ৪ জনকে পলাতক আসামী হিসাবে দেখানো হয়েছে।

এতে আমাদের পুত্র ১নং আসামী শাকের আহমদ এবং ২নং আবদুল মতলবকে ইয়াবা মামলায় পলাতক আসামী করে ৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে।

অথচ আমরা জানি আমার ছেলে শাকের আহমদ ও আবদুল মতলব ঘটনাস্থল এবং এলাকায় ছিলেন না।

তাদেরকে কি উদ্দেশ্যে আসামী করা হয়েছে তাহা আমাদের বুঝে আসছেনা।

২০শে মে আমার পুত্র মোঃ শাকের দোকানের মালামাল ক্রয়ের উদ্দেশে ঢাকায় যায় এবং মালামাল ক্রয় করে ২৩শে মে ঢাকা থেকে সেন্টমার্টিন সার্ভিস যোগে সকাল ৮ টায় টেকনাফ পৌছে।

এছাড়া আবদুল মতলব এলাকায় ছিলেন না এবং সে একজন চাষী।

আমরা জানতে পারলাম, পুলিশের জব্দকৃত ইয়াবা মামলায় আমাদের দুই পুত্রকে পলাতক আসামী হিসাবে দেখানো হয়েছে। যাহা সত্যের লেশ মাত্র নেই। প্রতিপক্ষ আমাদের উত্তানের প্রতি ইর্শান্নিত হয়ে তাদারকে সাজানো ইয়াবা মামলায় জড়িত করে তাদের হীনস্বার্থ হাসিল করতে চাই। বস্তুত এর সাথে তারা দূরতম সম্পর্ক নেই। আমরা ব্যক্তিগত ভাবে এবং পুত্রগণ মাদক ও ইয়াবাকে মনেপ্রাণে ঘৃণা করি।

ইয়াবা এবং ফিশিং বোটের প্রকৃত মালিক কে ? যাহা সরেজমিন তদন্ত করলে এর প্রকৃত রহস্য বের হয়ে আসবে।

আমরা ইয়াবা মামলাটি সরেজমিন তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার প্রতি আমাদের বিশেষ ভাবে অনুরোধ রহিল। সমবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ

Comment here