আরাকান রাজ্যের অর্থ, রাজস্ব ও অর্থনৈতিক পরিকল্পনা বিষয়ক মন্ত্রী ইউ কিয়াও আই থিন মিয়ানমার টাইমসকে জানান, বাণিজ্য, ম্যানুফ্যাকচারিং ও সেবা খাতকে সামনে রেখেই এ অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলা হবে। এতে বিপুল কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে যাতে স্থানীয়রা উপকৃত হবে। তিনি বলেন, যখন অর্থনৈতিক অঞ্চল নির্মাণ সম্পন্ন হবে তখন এটি অনেক বেশি সুবিধাজনক হবে। এতে বিপুল কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে, উন্নয়ন হবে এবং প্রকারান্তরে সংঘাতও কমে আসবে।
তিনি বলেন, অর্থনৈতিক অঞ্চলে প্রথম পর্যায়ে বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্যকে গুরুত্ব দেওয়া হবে। পরে ম্যানুফ্যাকচারিং, আর্থিক খাত ও সেবা খাতসহ আরো অন্যান্য খাতে বিস্তৃত করা হবে। এর মধ্যে ব্যাংক, কারখানা ও বিভিন্ন শিল্প স্থান পাবে।
তিনি বলেন, ‘এ প্রকল্পে আঞ্চলিক অর্থনৈতিক উন্নয়নকে গুরুত্ব দেওয়া হবে। বিশেষ করে নৃতাত্ত্বিক সংখ্যালঘুদের জন্য কর্মসংস্থান হবে। পার্শ্ববর্তী রাজ্যগুলোও এতে সুবিধা পাবে। মিয়ানমার টাইমসকে থিন বলেন, ক্যানয়িন চোয়াঙ্গে অবস্থিত মঙ্গদাও অর্থনৈতিক অঞ্চলটির নির্মাণ শুরু হবে এ অর্থবছরে। যখন পরিস্থিতি শান্ত হবে তখনই কাজ শুরু হবে। তিনি বলেন, ‘এ অর্থনৈতিক অঞ্চলটি বিশেষ অর্থনৈতিক জোনের (এসইজেট) মতো হবে না, যেটি এসইজেট আইনে পরিচালিত হয়। বরং মঙ্গদাওতে অবস্থিত এ অর্থনৈতিক অঞ্চলটিতে বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্যকে গুরুত্ব দেওয়া হবে। ’ মিয়ানমার টাইমস।
Comment here