এক্সক্লুসিভটেকনাফসারাদেশ

অবৈধ নয় বৈধভাবেই চলছিল টেকনাফ প্রেস ক্লাবের কাজ

ডেস্ক প্রতিবেদন:
টেকনাফ প্রেস ক্লাবের তৎকালিন ও বর্তমান সকল সদস্যগন আইনের প্রতি যথাযত শ্রদ্ধাশীল। যথাযোগ্য আইনী পক্রিয়ায় টেকনাফ প্রেসক্লাবের সংস্কার কাজ শুরু করে। টেকনাফ প্রেসক্লাবের দায়িত্বশীল নিয়ে অযাচিত, অবাস্থব মন্তব্য আমাদের কে দুঃখ দেয়নি। দুঃখ শুধু একটি জায়গায়।সেটি হচ্ছে, একটি স্বিকৃতি প্রাপ্ত প্রতিষ্টান(প্রেসক্লাব) অবৈধ স্থাপনা বা মার্কেট বলে চালিয়ে দেয়ার এই অপপ্রচার মোটেও কাম্য নয়।
কারণ: ইদানিং মাদকের টাকার অবৈধ ছড়াছড়ির কারণে মাদককারবারীরা স্বীয় ফায়দা হাসিলের জন্য টেকনাফের সাংবাদিকদের বিভাজন করে রেখেছে।এতে নিঃসন্দেহে মাদককারবারী ও তার প্রেতাত্মারা সফল হয়েছে। আমরা পরিচ্চন্ন সাংবাদিকতায় বিশ্বাসী বলে বিগত সময়ে প্রেসক্লাব কে সুপথে পরিচালনার প্রচেষ্টা ছিলাম আছি। নতুন প্রজম্মের নির্ভেজাল খাঁটি কর্মরত সাংবাদকর্মীদের একটি ঠিকানা করে দিতে সম্প্রতি আমাদের সকলের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় প্রেসক্লাবের জরাজীর্ণ ভবন সংস্কার শুরু হয়। সকলের জ্ঞাতার্থে আমরা জানাতে চাই, প্রেসক্লাবের ভবন নির্মাণ যথাযত আইনী পক্রিয়ায় করা হয়েছে।
সকল বৈধতার কাগজপত্র সংরক্ষিত আছে প্রেসক্লাবে :::::
সকল নিয়ম কানূন অনুস্বরণ করে প্রেসক্লাবের নেতৃবৃন্দ ১৯৯৬ সালে তৎকালিন টেকনাফ থানা নির্বাহী কর্মকর্তার বরাবরে পরিত্যক্ত ভবনটি প্রেসক্লাবের জন্য বরাদ্দ প্রদানের অনুমতি প্রার্থনা করা হলে থানা নির্বাহী কর্মকর্তা -থানিঅ/টেক/৫৩৩/বিবিধ/স্বা:৯৬ তারিখ-৩০/০৯/৯৬ মূলে বরাদ্দ দেয়। তখন পৌরসভা গঠিত হয়নি। টেকনাফ সদর ইউনিয়ন পরিষদের সেমিপাকা ভবন ছাড়া কোন স্থাপনা ছিলনা প্রেসক্লাব ব্যতিত। টেকনাফ সদরের অংশ বিশেষ কে পৌর সভা ঘোষণা দেয়ার পর-২০০১ সালে এই ভবনের অনুমতি/বরাদ্দ পাওয়ার জন্য প্রেসক্লাবের নেতৃবৃন্দ তৎকালিন টেকনাফ পৌরসভা কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিত ভাবে গত ২২/০৬/২০০১ সালে আবেদন জানালে স্বারক নং-৫৩৩ এর আলোকে টেকনাফ পৌর সভার স্বারক নং-১২২ তারিখ ০১.০৭.২০০১ মূলে ভবন টি টেকনাফ প্রেসক্লাবের স্বিকৃতি স্বরুপ বরাদ্দ দেয়।
সর্বশেষ ২০২০ সালে বর্তমান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার অনুমতি প্রাপ্ত হয়ে UNCHER এর সহযোগিতায় এনজিওফোরাম প্রেসক্লাবের উন্নয়ন কাজ শুরু করে। প্রেসক্লাবের ৮০ ভাগ কাজ ইতোমধ্য সম্পন্ন হয়েছে। সর্বশেষ একটি প্রেসক্লাব বিরোধী স্বার্থপর চক্র দিবালোকের ন্যায় সত্য একটি প্রতিষ্টান “প্রেসক্লাব” কে অবৈধ স্থাপনা,২০ কোটি টাকার মার্কেট বলে অপপ্রচার চালিয়ে ঘোলাপানিতে মাছ শিকারের চেষ্টা করছে। আসুন,ধিক্কার জানাই সেই অপপ্রচারকারী সাংবাদিক নামধারীদের। যারা দখদারিত্বের মনোভাব নিয়ে পুরো সাংবাদিক সমাজ কে কলংকিত করেছে। মনে রাখা দরকার, প্রেসক্লাব সকল কর্মরত,জাগ্রত কলম সৈনিকদের ঠিকানা। কারো পৈত্রিক সম্পদ নয়। পরিশেষে
জাতির বিবেক ও বিবেকসম্পন্ন সকল নাগরিকের কাছে প্রশ্ন ” চলমান প্রেসক্লাবের” কার্যক্রম বন্ধের ধৃষ্টতা কত টুকু আইনসিদ্ধ?

Comment here